Cyber Monday

কিছু পপুলার সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine Optimization) টেকনিক

 

কিছু পপুলার সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine Optimization) টেকনিক

SEO অপটিমাইজেশনের অনেক টেকনিক থাকলেও, কিছু কিছু টেকনিক অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং কার্যকর। সেগুলো হলো:

কীওয়ার্ড রিসার্চ

কীওয়ার্ড রিসার্চ এর মাধ্যমে আপনি আপনার টার্গেট অডিয়েন্সকে খুঁজে বের করতে পারবেন। অর্থাৎ, আপনার কনটেন্ট এর মার্কেটিং করার জন্য যখন আপনি অডিয়েন্সকে বিচার বিশ্লেষণ করে টার্গেট কীওয়ার্ড খুঁজে বের ককরবেন। এসইও এর প্রথম ধাপই হলো কীওয়ার্ড রিসার্চ।

কন্টেন্ট মার্কেটিং

কন্টেন্ট মার্কেটিং (Content Marketing) এক ধরনের মার্কেটিং স্ট্র‍্যাটেজি যা গ্রাহককে বিভিন্ন কন্টেন্ট যেমন: ব্লগ, ভিডিও, পডকাস্ট ইত্যাদির মাধ্যমে প্রোডাক্ট সম্পর্কে অবগত করে। ফলে গ্রাহক প্রোডাক্ট এর ব্যাপারে আগ্রহী হয় এবং ওয়েবসাইট নিয়মিত ট্রাফিক অর্জন করে। সহজ কথায়, কন্টেন্টের মাধ্যমে মার্কেটিং করা-ই হলো কন্টেন্ট মার্কেটিং। কন্টেন্ট মার্কেটিং এর জন্য বিভিন্ন রকমের কন্টেন্ট (Content Type) ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন: ভিডিও কন্টেন্ট (Video Content), মিডিয়া কন্টেন্ট (Media Content), ব্লগ, ইনফোগ্রাফিকস ইত্যাদি।

ব্যাকলিঙ্ক তৈরি

যখন কোনো ওয়েবসাইটের কনটেন্ট বা পোস্টে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক করানো থাকে, তখন ওই ওয়েবসাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসার সম্ভাবনা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। একেই ব্যাকলিঙ্ক বলে। এর মাধ্যমে যখন অন্য কেউ তাদের ওয়েবসাইটের কোনো এক কনটেন্টে আপনার সাইটের লিংক প্রকাশ করে, তখন আপনার সাইট গুগলে র‍্যাঙ্ক করে এবং ভিজিটরও বেড়ে যায়। একটি সাইটের গুরুত্ব ও গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে ব্যাকলিংক বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। কোনো ব্লগ সাইটে আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে এবং কোনো ব্লগে মন্তব্য করার মাধ্যমে ব্যাকলিঙ্ক পাওয়া যায়।

অন পেইজ অপটিমাইজেশন

আপনি যদি গুগল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন থেকে অধিক পরিমাণে ট্রাফিক বা ভিজিটর পেতে চান, তাহলে অবশ্যই অন পেইজ অপটিমাইজেশন সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। কারণ এর অর্থই হলো এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল তৈরি করা। অপটিমাইজ করতে ওয়েবপেজ ও এইচটিএমএল সোর্স কোড ব্যবহার করা হয়।

এসব ছাড়াও সাইট আর্কিটেক্ট অপটিমাইজেশন ও সেমান্টিক মার্ক আপও এসইও অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
সুত্র

No comments

Powered by Blogger.