Cyber Monday

সাইবার সিকিউরিটির প্রকারভেদ

 

সাইবার সিকিউরিটির প্রকার গুলো কি কি ?

সাইবার সিকিউরিটির ক্ষেত্রে ইউসারকে বিভিন্ন আলাদা আলাদা digital environment এর মধ্যে আলাদা আলাদা রকমের security issues এর ওপরে ভিক্তি করে সুরক্ষা প্রদান করা হয়।

বিভিন্ন ধরণের সাইবার ক্রাইম বা সাইবার অপরাধ গুলোকে বাধা দেওয়ার জন্য ৬ টি মূল সাইবার সিকিউরিটির প্রকার ব্যবহার হয়ে থাকে যেগুলো হলো –

Network & gateway security

এটাকে নেটওয়ার্ক
 সুরক্ষার প্রথম স্তর (layer) হিসেবে ধরা হয় যেখানে নেটওয়ার্ক এর incoming এবং outgoing traffic এর ওপরে নজর রাখা হয় এবং নেটওয়ার্ক এর মধ্যে চলে আসা যেকোনো ধরণের attack এবং threats গুলোকে বাধা দিয়ে থামিয়ে দেওয়া হয়।

এক্ষেত্রে firewall security system এর ব্যবহার করা হয় যেটা এমন একটি ওয়াল (wall) তৈরি করে রাখে যেটার মধ্যে দিয়ে কেবল সুরক্ষিত request বা traffic প্রবেশ করতে পারবে।

এবং, অসুরক্ষিত threats গুলোকে এই wall টি প্রবেশ হতে দিবেনা।

Application security

এর মাধ্যমে, Network এর মধ্যে ব্যবহার করা application গুলোকে একটি সুরক্ষা প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে পার হতে হবে।

এতে, যদি সেই application এর মধ্যে কোনো security issues দেখা দিয়ে থাকে বা এপ্লিকেশন টি অসুরক্ষিত হয়ে থাকে, তাহলে সেটাকে নেটওয়ার্ক থেকে বার করে দেওয়া হবে।

Data loss prevention (DLP)

এই প্রক্রিয়াটি করা হয় ডাটা (data) গুলোর সুরক্ষা বৃদ্ধি করানোর জন্য।

এই প্রক্রিয়াতে user এর প্রত্যেক data গুলোকে সম্পূর্ণ ভাবে encode করে দেওয়া হয় যেখানে মূলত SSL (Secure Sockets Layer) এর ব্যবহার করা হয়।

এর ফলে, data চুরি হওয়া বা লিক হওয়ার কোনো ভয় থাকেনা।

Email Security

Email এর মাধ্যমে হতে পারা ক্ষতি গুলোকে থামানোর জন্য ইমেইল সিকিউরিটির মাধ্যম গুলোকে ব্যবহার করা হয়।

আপনারা অনেক সময় দেখেছেন হয়তো জিমেইল এর মধ্যে অনেক সময় অনেক ইমেইল গুলো সরাসরি spam folder এর মধ্যে চলে আসে।

এটা হওয়ার কারণ হলো network এর মধ্যে email security বজায় রাখার জন্য Spam Filters লাগানো হয় যার মাধ্যমে ক্ষতিকারক ইমেইল গুলোকে উজার (user) থেকে দূরে রাখা যেতে পারে।

Data loss prevention (DLP)

এই প্রক্রিয়াটি করা হয় ডাটা (data) গুলোর সুরক্ষা বৃদ্ধি করানোর জন্য।

এই প্রক্রিয়াতে user এর প্রত্যেক data গুলোকে সম্পূর্ণ ভাবে encode করে দেওয়া হয় যেখানে মূলত SSL (Secure Sockets Layer) এর ব্যবহার করা হয়।

এর ফলে, data চুরি হওয়া বা লিক হওয়ার কোনো ভয় থাকেনা। ‍source


No comments

Powered by Blogger.